পার্বত্য চট্টগ্রাম (রাঙ্গামাটি,খাগড়াছড়ি,বান্দরবান)বাংলাদেশের স্বাধীন মানচিত্রের এক দশামাংশ জায়গা নিয়ে বিস্তৃত।স্বাধীনতার পূর্ব থেকেই এই অঞ্চল বিভক্তি নিয়ে চলছে নানা প্রকার ষড়যন্ত্র।শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সময় উপযোগী ও সঠিক সিধান্তের ফলে এখন পর্যন্ত অত্র অঞ্চলটি বাংলাদেশের অভিচ্ছিন একটি অঞ্চল হিসেবে পরিগণিত।
পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত বাঙ্গালীরা যখন উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠন শান্তি বাহিনী দ্বারা চরম ভাবে নির্জাতনের স্বীকার হচ্ছিল,বাঙ্গালীরা যখন সকল সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল,উপজাতি সন্ত্রাসীরা যখন বাংলাদেশ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে জুম্মুল্যান্ড নামক নতুন একটি আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছিল,যখন শান্তি বাহিনী দ্বারা হাজার হাজার নিরীহ বাঙ্গালীদের অন্যায়ভাবে হত্যা করেছিল,যখন বাঙ্গালীদের সাথে সকল ক্ষেত্রে উপজাতীয়দের সাপেক্ষে বৈষম্য তৈরি করেছিল,যখন উপজাতি রাষ্ট্রদ্রোহীরা বাঙ্গালীদের মাটি কেড়ে নিয়ে পার্বত্য অঞ্চল থেকে বাঙ্গালীদের বের করতে চেয়েছিল ঠিক তখনি পার্বত্য বাঙ্গালী জাঁতির মহান নেতা ইঞ্জিনিয়ার আলকাছ আল মামুন ভূঁইয়া সকল দল মতের বাঙ্গালীদের নিয়ে নিজ প্রচেষ্টায় ১৯৯১ সালের ১লা নভেম্বর পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।এই সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্যই ছিল পার্বত্য অঞ্চলের অবহেলিত ও নির্জাতিত বাঙ্গালীদের অধিকারের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করা এবং দেশ রক্ষায় সেনাবাহিনীর পাশাপাশি বিশেষ ভুমিকা রাখা।
পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত বাঙ্গালীরা যখন উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠন শান্তি বাহিনী দ্বারা চরম ভাবে নির্জাতনের স্বীকার হচ্ছিল,বাঙ্গালীরা যখন সকল সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল,উপজাতি সন্ত্রাসীরা যখন বাংলাদেশ থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম আলাদা করে জুম্মুল্যান্ড নামক নতুন একটি আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছিল,যখন শান্তি বাহিনী দ্বারা হাজার হাজার নিরীহ বাঙ্গালীদের অন্যায়ভাবে হত্যা করেছিল,যখন বাঙ্গালীদের সাথে সকল ক্ষেত্রে উপজাতীয়দের সাপেক্ষে বৈষম্য তৈরি করেছিল,যখন উপজাতি রাষ্ট্রদ্রোহীরা বাঙ্গালীদের মাটি কেড়ে নিয়ে পার্বত্য অঞ্চল থেকে বাঙ্গালীদের বের করতে চেয়েছিল ঠিক তখনি পার্বত্য বাঙ্গালী জাঁতির মহান নেতা ইঞ্জিনিয়ার আলকাছ আল মামুন ভূঁইয়া সকল দল মতের বাঙ্গালীদের নিয়ে নিজ প্রচেষ্টায় ১৯৯১ সালের ১লা নভেম্বর পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।এই সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্যই ছিল পার্বত্য অঞ্চলের অবহেলিত ও নির্জাতিত বাঙ্গালীদের অধিকারের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করা এবং দেশ রক্ষায় সেনাবাহিনীর পাশাপাশি বিশেষ ভুমিকা রাখা।
ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠা পরবর্তী ২৬ টি বছর সাফল্যের সাথে অতিক্রম করেছে এই ঐতিহ্যবাহী সংগঠনটি।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মিরা পিবিসিপি'র কেন্দ্রীয়,মহানগর, জেলা,বিশ্ববিদ্যালয় সহ সকল পর্যায়ের গুরুতপুর্ন দায়িত্ব পালন করেছেন।সময়ের বদলতে ছাত্র পরিষদ ছেড়ে অনেকে আবার জন্ম দিয়েছেন নতুন নতুন সংগঠনের।কিন্তু দুঃখ জনক বিষয় হল,এসব নতুন জন্মনেয়া সংগঠনগুলির স্থায়িত্ব কোনটারই বেশি দিন ছিল না।
যাই হোক,হাটি হাটি পা পা করে বর্তমান পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদ পাহাড়ের সকল সাধারণ বাঙ্গালীদের হৃদয়ে স্থান করে নিতে পেয়েছে।পিবিসিপি মানেই পাহাড়ে বাঙ্গালীদের একটি নির্ভরশীলতার নাম পরিনত হয়েছ।পিবিসিপি মানেই স্বাধীন বাংলার অত্রন্ত্র প্রহরীর নাম হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বিশ্বাস করি পিবিসিপি'র সকল কর্মি অন্তরে দেশ প্রেমের চেতনাবোদ দারন করেন।কোন প্রকার বিনিময় ছাড়াই প্রতিটি কর্মি দেশের জন্য সর্বস্ব বিসর্জন দিতে সর্বদা প্রস্তুত থাকেন।নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রশ্নের দাগ কাটে,কেন আমাদের কর্মিদের এত সেক্রিফাইস?হা তার উত্তর একদম সরল-পিবিসিপি যেসব কর্মিরা যোগ দান করেন তারা সবাই পার্বত্য চট্টগ্রামের ভয়ংকর বাস্তবতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা রাখেন,তারা নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেন বাংলাদেশের মাটি আমার মা,উপজাতি দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে মাকে রক্ষা করতে হলে সম্মলিত নিঃসার্থ আন্দোলনের বিকল্প নেই,সেই আন্দোলন একমাত্র পিবিসিপি দ্বারাই সম্ভব।
বর্তমানে পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের সাফল্য ও সাংগঠনিক পরিধি দেখে অনেকেরই হয়তো হিংসা হওয়া স্বাভাবিক,শুধু উপজাতি ষড়যন্ত্রকারীই নন,এদের পাশাপাশি বাঙ্গালী নেতা নামধারী মুখোশ পরিহিত কিছু উপজাতিদের দালাল স্বার্থলোভী প্রকৃতির দেশদ্রোহী নব্য যুগের রাজাকাররা পিবিসিপির ভাল দেখলে তাদের রাতে ঘুম হয়না।তারা পিবিসিপিকে সমালোচিত করতে মাঝে মধ্যে জামাত শিবির সংগঠনে আখ্যায়িত করে অন্যদিকে মাঝে মধ্যে আবার আওয়ামী-বিএনপি'র সংগঠনে আখ্যায়িত করে।
ভাবতেও অবাক লাগে পিবিসিপিকে যারা সমালোচিত করতে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে,তারা কি একটি বারের জন্য ভেবেছেন যে,জামাত শিবির,আওয়ামীলীগ,বিএনপি আমরা যে যাই রাজনৈতিক দল সাপোর্ট করি না কেন,আমরা সবাই বাঙ্গালী!রাজনৈতিক দলের পরিচয় আমার জাতীয় পরিচয় নয়,বাঙ্গালী পরিচয়ই আমার জাতীয় পরিচয়?
আজকে যারা আমরা পিবিসিপিকে এসব রাজনৈতিক দলে বিভক্ত করে আলাদা করতে চাচ্ছি তারা সত্যিই কি বাঙ্গালীজাঁতি এবং বাংলাদেশের জন্য কতটা মঙ্গল কামনা করি তা আমার সন্দিহান।
যাই হোক,পিবিসিপিকে প্রতিরোধ করতে পূর্বের চেয়ে বর্তমানে আরও বেশি ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল,এদের মূল উদ্দেশ্য হল বাঙ্গালী আন্দোলন ধমিয়ে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে অতি সুক্ষ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পাহাড় থেকে বাঙ্গালীদের বের করে সমতলে পাঠিয়ে দেওয়া দিয়ে জুম্মল্যান্ড বাস্তবায়ন করা যা কিনা ইতোমধ্যেই দৃশ্যমান!
বর্তমান এমন পরিস্থিতিতে সকল বাঙ্গালী সকল প্রকার মতভেদ ভুলে গিয়ে যদি আমার ঐক্যবদ্ধ হতে না পাড়ি তা হলে বাঙ্গালী জাঁতির কপালে ভয়াবহ বিপদ আসান্ন।
তাই আসুন সকলে আমরা সকল প্রকার দল মত ভুলে গিয়ে বাঙ্গালী চেতনা বুকে নিয়ে পার্বত্য অঞ্চল টিকিয়ে রাখার স্বার্থে একত্রে কাদে কাদ মিলিয়ে পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদকে নিজেদের আপন পরিবার ভেবে সকল ষড়যন্ত্রের বিরদ্ধে রুখে দিয়ে বাঙ্গালী আন্দোলন আরও বেশি বেগবান করি।
তাই আসুন সকলে আমরা সকল প্রকার দল মত ভুলে গিয়ে বাঙ্গালী চেতনা বুকে নিয়ে পার্বত্য অঞ্চল টিকিয়ে রাখার স্বার্থে একত্রে কাদে কাদ মিলিয়ে পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদকে নিজেদের আপন পরিবার ভেবে সকল ষড়যন্ত্রের বিরদ্ধে রুখে দিয়ে বাঙ্গালী আন্দোলন আরও বেশি বেগবান করি।
সকলকে ধন্যবাদ।
লেখকঃ ইঞ্জিঃ শাহাদাৎ ফরাজী সাকিব
সাধারণ সম্পাদক,পিবিসিপি
কেন্দ্রীয় কমিটি।
সাধারণ সম্পাদক,পিবিসিপি
কেন্দ্রীয় কমিটি।
যোগাযোগঃ
ই-মেইলঃeng.sakibfarazi@gmail.com
Phone:01558712580
ই-মেইলঃeng.sakibfarazi@gmail.com
Phone:01558712580
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন